১ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর রাজ্যজুড়ে শুরু হচ্ছে দুয়ারে সরকারের সপ্তম পর্যায়ের শিবির:
রাজ্যজুড়ে শুরু হচ্ছে দুয়ারে সরকারের সপ্তম পর্যায়ের। আর একমাস ধরে চলবে এই দুয়ারে সরকার শিবির। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, প্রথম পর্বে ১ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে দুয়ারে সরকার শিবির। আবার ১৮ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর বিভিন্ন পরিষেবা প্রদান করা হবে। প্রত্যেকটি দুয়ারে সরকার ক্যাম্পেই থাকবে আলাদা করে অভিযোগ জানানোর জায়গা। দুয়ারে সরকার কর্মসূচি নিয়ে কারোর কোনও অভিযোগ জানানোর হলে সেই অভিযোগ বাক্সে অভিযোগ জানাতে পারবেন বলেই এদিন জানিয়েছেন মুখ্য সচিব। প্রত্যেকটি দুয়ারে সরকার ক্যাম্পে রাখা থাকবে হেল্প ডেস্ক। পাশাপাশি রাজ্যের তরফে হেল্পলাইন নম্বরও চালু করা হয়েছে। ১৮০০৩৪৫০১১৭/০৩৩২২১৪০১৫২ সহ আরও ১৫ টি লাইন থাকবে বলে জানানো হয়েছে নবান্নের তরফে। এবার বার্ধক্য ভাতা, পরিযায়ী শ্রমিকদের নথিভুক্তিকরণ, উদ্যম পোর্টাল অর্থাৎ ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটিরশিল্পের নথিভুক্তিকরণ, হস্তশিল্পী ও তাঁতশিল্পীদের তালিকা তৈরি করার কাজ হবে শিবিরগুলিতে। রাজ্যবাসীর কাছে সরকারি পরিষেবা আরও বেশি করে পৌঁছে দিতে মুখ্যমন্ত্রীর মস্তিষ্কপ্রসূত ‘দুয়ারে সরকার’ প্রকল্প চালু হয়েছে গত তিন বছর আগে। প্রতি বছরই অন্তত দু’বার করে শিবির হয়। এবারও পুজোর আগে একমাসব্যাপী শিবির চালু হচ্ছে শুক্রবার থেকে। যাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার পান তাঁরা ৬০ বছর বয়স হলেই অটোমেটিক বার্ধক্য ভাতা পেতে শুরু করবেন। পুরুষদের জন্য আলাদা করে এই সুবিধা থাকছে না। আবার অনেক মহিলার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার শুরুর আগেই ৬০ বছর বয়স হয়ে গিয়েছিল। তাঁদের অনেকেও বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছেন না। দুয়ারে সরকারের গত শিবিরগুলিতে এই সংক্রান্ত বহু আবেদন জমা পড়েছিল। তাই এবারের দুয়ারে সরকার শিবিরে বার্ধক্য ভাতার জন্য আলাদা কাউন্টার রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য সরকার। সাংবাদিক সম্মেলন করে মুখ্য সচিব বলেন, ‘বাড়ির কাছাকাছি,এলাকার কাছাকাছি যাতে ক্যাম্প করা যায় সেই বিষয়ে দেখা হচ্ছে। ‘