হুগলি জেলার রসুলপুর গ্রামে মকর সংক্রান্তি উপলক্ষে দেশের মাটি কল্যাণ মন্দিরের তরফে কিছু অসহায় পরিবারের হাতে শীতবস্ত্র তুলে দেওয়া হল। প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শিক্ষক মিলন খামারিয়া ও অধ্যাপক ড. কল্যাণ চক্রবর্তীর উদ্যোগে এই কর্মসূচি সফল হয়। উল্লেখ্য, এই কম্বলগুলি দিয়ে সহায়তা করেছিলেন অধ্যাপক ড. অমিত দে। অনুষ্ঠানে দেশের মাটি কল্যাণ মন্দিরের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন অয়ন নাগা ও ধ্রবজ্যোতি পাল। প্রচণ্ড শীতে হাতে কম্বল পেয়ে খুশি গ্রামবাসীরা।
রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ‘কর্তব্য বোধ’ দিবস অনুসরণে দেশের মাটি কল্যাণ মন্দিরও দেশাত্মবোধক ও মানবিক কর্মসূচিগুলিকে আরও জোরালো করেছে। এই বস্ত্র বিতরণ সেই উদ্যোগেরই একটি অংশ।
দেশের মাটি কল্যাণ মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা মিলন খামারিয়া বলেন, “মানবসেবাই আমাদের ধর্ম। আমরা স্বামী বিবেকানন্দ, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, স্বামী প্রণবানন্দের মতো মহান মানুষের দেখানো পথেই এগোচ্ছি। সমাজের সকল শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষকে আমরা আহ্বান জানাই, তাঁরা যেন এ ধরনের সেবামূলক কাজে এগিয়ে আসেন।”









