সরকারি কর্তাদের দাবি, এতে যেমন মৎস্যজীবীদের আয় বাড়বে, তেমনই রাজস্ব বাড়াতে সক্ষম হবে সরকার।
সমুদ্র থেকে যে সুস্বাদু ও পেল্লায় চিংড়ি ধরা পড়ে, ২০১৭ সাল থেকে তা আর কিনছে না আমেরিকা। তাতে অনেকটাই মার খাচ্ছে ভারতের রপ্তানি ব্যবসা। আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে বাংলারও। আমেরিকার বক্তব্য, মাছ ধরতে গিয়ে জালে কচ্ছপ উঠছে। বিশ্বজুড়ে সঙ্কটে থাকা কচ্ছপের সংরক্ষণ জরুরি। সমুদ্রে চিংড়ি ধরার সময় জালে কচ্ছপ ধরা পড়ছে না, এমন গ্যারান্টি দিলে তবেই তারা মাছ আমদানি করবে। এই জটই কাটাতে উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের মৎস্যজীবীদের মধ্যে এ সংক্রান্ত সচেতনতা গড়তে এক কোটি টাকার তহবিল গঠন করেছে বাণিজ্য মন্ত্রক। সেই টাকায় রাজ্যে ডিসেম্বর থেকে সাতটি শিবিরের আয়োজন করা হয়েছে। শিবিরগুলিতে উপস্থিত ছিলেন বোট মালিকদের সংগঠন, মৎস্যজীবী সংগঠনের কর্তা ও সদস্যরা।
