চল ঝড়ে পরা নিয়ে চিন্তিত? কেন ঝড়ছে চল দেখে নিন একঝলকে :-
চল পড়া নিয়ে চিন্তিত অনেকেই| রোজই হাতে উঠে আসছে মুঠো মুঠো চল| আপনার অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনই হতে পারে চল ঝড়ে পড়ার মূল কারণ| বিচার করলে বোঝা যায় প্রতি দিন কার কতটা চুল পড়া স্বাভাবিক|অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ছাড়াও চুল পড়ার কিন্তু একাধিক কারণ থাকতে পারে| তার মধ্যে থাকতে পারে বংশগত প্রবণতা| শীত গ্রীষ্ম বা বর্ষা মরসুমই যাই হোক না কেন, চুল ঝরেই চলেছে| ঘরোয়া টোটকা কিংবা নামীদামি প্রসাধনী,কাজ হচ্ছে না কোনও কিছুতেই| চুলের যা ঘনত্ব কমেই চলেছে| হতাশ হয়ে পড়েছেন অনেকেই| ঠিক কোন কারণে ঝড়ে পড়ছে চল জানতে হবে তার কারণ| চিকিত্সকদের মতে, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া এবং অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ছাড়াও চুল পড়ার অনেক কারণ থাকতে পারে| তার মধ্যে থাকতে পারে বংশগত প্রবণতাও| জিনগঠিত কারণে স্বাভাবিকভাবেই কৈশোরকাল থেকেই চুল পড়া শুরু হয়| অনেকের মতে গাছের পাতা ঝরে পড়ার মতোই চুল পড়ে যাওয়াও স্বাভাবিক একটি চক্র| চিকিত্সকদের মতে, নারী-পুরুষ নির্বিশেষে প্রতি দিন ৫০ থেকে ১০০টা চুল ঝরে পড়া স্বাভাবিক| তবে তা ব্যক্তিবিশেষে কম-বেশি হতে পারে| মাথার ত্বকের ধরণ অনুযায়ী চল পড়া নির্ভর করে| চুল ভেজানোর পর মাথার ত্বক লক্ষ করলে যদি চুলের ফাঁক দিয়ে মাথার ত্বক একেবারে স্পষ্ট বোঝা যায় তবে ধরে নিতে হবে যে পরিমাণ চুল পড়ছে, সেই অনুপাতে তা গজাচ্ছে না| সে ক্ষেত্রে চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক| বয়স এবং লিঙ্গের উপরেও চুল ঝরে পড়ার পরিমাণ নির্ভর করে| বয়স অনুযায়ী পুরুষ এবং মহিলাদের মাথার বিশেষ কিছু অংশ ফাঁকা হয়ে যেতে দেখা যায়| এমন সমস্যা নজরে পড়লে অবশ্যই চিকিত্সকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন|
চুল ঝরে পড়ার আরও একটি কারণ হল অনিয়মিত জীবনযাপন| রাত জাগা,অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার অভ্যাস চুল পড়ার পরিমাণ বাড়িয়ে তোলে| এ ছাড়াও মানসিক চাপ থাকলে চল পড়ার পরিমাণ বেড়ে যায়|









