বিসিসিআইকে আক্রমণ বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির কেন এমন দ্বিচারিতা?:
কেন এমন দ্বিচারিতা? বিসিসিআইকে আক্রমণ করে এই প্রশ্নই তুলল বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। একের পর এক টুর্নামেন্ট কিংবা দ্বিপাক্ষিক সিরিজে যেভাবে আহমেদাবাদ স্টেডিয়ামকে অতিরিক্ত গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে, তাতে ভবিষ্যতে বিসিসিআইকে আরও আক্রমণের মুখে পড়তে হবে। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। মঙ্গলবার ওয়ানডে বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করেছে আইসিসি। তালিকা থেকে বাদ পড়েছে ইন্দোর, মোহালি, কেরলের স্টেডিয়াম। অতিরিক্ত গুরুত্ব পেয়েছে আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়াম। পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থার তরফে পরোক্ষে বিসিসিআইকে পক্ষপাতদুষ্টই বলা হয়েছে। পাঞ্জাব ক্রিকেট সংস্থার তরফে পরোক্ষে বিসিসিআইকে পক্ষপাতদুষ্টই বলা হয়েছে। তিরুবনন্তপুরম কোনও ম্যাচ না পাওয়ায় বিসিসিআইকে তোপ দেগেছেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। মধ্যপ্রদেশ ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট অভিলাশ খাণ্ডেকর আক্ষেপ করে জানান, ১৯৮৭ সালে এখানে বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছিল। কিন্তু এবার ম্যাচ পায়নি এই শহর। মোদি জমানায় আহমেদাবাদই যেন ক্রিকেটের রাজধানী হয়ে উঠছে।উদ্বোধনী এবং ফাইনাল ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে মোদির রাজ্য গুজরাটের আহমেদাবাদ। দুটি সেমিফাইনাল হবে কলকাতা ও মুম্বইয়ে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের তরফে রাজীব শুক্লার সাফাই, ভেন্যু নির্বাচন পুরোপুরি তাঁদের হাতে ছিল না। সব পরিস্থিতি দেখে এ নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি-ই।









